নতুনদের জন্য বি-স্কিলড এর সকল কোর্সে ফ্ল্যাট ৩০% ডিস্কাউন্ট! সীমিত সময়ের জন্য!
affiliation

ঘরে বসে আর্নিং কে আরো সহজ করতে বি-স্কিলড নিয়ে এলো এফিলিয়েট পার্টনার হওয়ার সুযোগ। এই প্রোগ্রাম টি কাদের জন্য?

যেকোনো পড়ুয়া বন্ধু, চাকরীজিবী, স্মার্ট গৃহিনী যারা কিনা নিজেদের অতিরিক্ত সময়টাকে কাজে লাগিয়ে সংসারে খানিকটা স্বাচ্ছন্দ্য আনতে চান।

নিজের পড়াশোনার খরচ চালাতে অনেকেই পার্ট-টাইম জব বা টিউশনের উপর নির্ভর করে থাকেন। সংসার সামলে অনেক মায়েরা বাসাতেই ব্যাচ পড়িয়ে আয়ের ব্যবস্থা করে থাকেন। 

কিন্তু, এতে কাজের একটি ধরাবাধা সময় যেমন মেনে চলতে হয়, তেমনই বিপদে-আপদে বা অসুখ-বিসুখে ম্যানেজ করা কষ্টকর হয়ে যায়। আর কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়াদের টিউশন মহাকাব্য তো সবারই জানা!

ক্লাসটেস্ট, ল্যাব, বা ফাইনাল সবকিছুতেই করতে হয় কম্প্রোমাইজ। আর যে ন্যূনতম সম্মানি নির্ধারিত থাকে তা আদায়েও অনেকেই বিড়ম্বনায় পড়েন।  

এতসব ঝক্কি-ঝামেলা এড়িয়ে বাড়তি আয়ের সহজ বিকল্প হতে পারে আমাদের এই এফিলিয়েট প্রোগ্রাম।

কিভাবে?? পড়তে থাকুন, সবই বলছি বিস্তারিত!

এফিলিয়েট মানে কি?  

এফিলিয়েট শব্দটা বিদেশি বলে আমরা অনেকেই এই বহুল প্রচলিত টার্ম টির মানে বুঝে উঠতে পারিনা। সহজ কথায় কোনো প্রতিষ্ঠানের সহযোগী হয়ে তার প্রচারণা ও বিক্রিতে সাহায্য করাই হলো এফিলিয়েশন।

আর যারা এই প্রচারণার কাজটি করে থাকেন তারা পরিচিত হন ঐ প্রতিষ্ঠানের এফিলিয়েট পার্টনার হিসেবে। 

বিশ্বের ছোট-বড় অনেক প্রতিষ্ঠানই এফিলিয়েট প্রোগ্রামের মাধ্যমে তাদের মার্কেটিংকে দীর্ঘমেয়াদী ও শক্তিশালী রূপ দেয়। এমনই কিছু জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান হলো এমাজন, ই-বে, ও ওয়ালমার্ট।

এফিলিয়েশনকে প্যাসিভ বা প্রাইমারী ক্যারিয়ার হিসেবে হাজারো মানুষ বেছে নিয়েছেন, এবং নিচ্ছেন, যারা এফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে আমাদের কাছে পরিচিত। আর তাদের আয়ের পরিমাণ নিঃসন্দেহে অন্যান্য যেকোনো সাধারণ পেশার তুলনায় অনেক বেশি! 

মূলত আপনার প্রচারণার কৌশল ও সঠিক ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে যাওয়ার ক্ষমতাই এই আয়ের পেছনের শক্তি। কাউকে ফাঁকি দেবার বা প্রতারিত হবার সুযোগ এখানে একেবারেই নেই।

তাই নিঃসন্দেহে বলা চলে এই সময়ে এফিলিয়েট পার্টনার হওয়া ভীষণ ভরসাযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত একটি ক্যারিয়ার ট্র্যাক। 

কি আছে বি-স্কিলড এফিলিয়েট প্রোগ্রামে? 

বিশ্ববাজারে ডিজিটাল মার্কেটিং এ দক্ষ জনশক্তির ব্যপক  চাহিদা রয়েছে।  বি-স্কিলড দেশের যেকোনো বয়সী আগ্রহী নারী-পুরুষকে দক্ষতা অর্জনে সাহায্য করে দেশের অগ্রযাত্রায় সঙ্গী হতে বদ্ধপরিকর।

আমাদের ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ক কোর্সগুলো ইতোমধ্যে দেশব্যপী সেরা লার্নিং মডিউলে তৈরি বলে স্বীকৃতি পেয়েছে। 

আমাদের এই উদ্যোগে আমরা আপনাকে পাশে চাই। আমাদের কোর্সগুলো আগ্রহী মানুষদের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে আপনিও হতে পারেন এই উদ্যোগের গর্বিত অংশীদার।

আর যেকোনো কোর্স সেল হলেই আপনার জন্য থাকছে ৪০% পর্যন্ত কমিশন, যা সরাসরি ও তাৎক্ষণিক জমা হবে আপনার নিজস্ব ড্যাশবোর্ডে! 

আর হ্যাঁ, প্রথমেই রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে এফিলিয়েট পার্টনার হিসেবে। 

কিভাবে হবো বি-স্কিলড এফিলিয়েট পার্টনার?

খুবই সহজ আমাদের এফিলিয়েট পার্টনার হওয়া। পদ্ধতিটি বলে দিচ্ছি ধাপে ধাপে-

  •  প্রথমেই বি-স্কিলড ওয়েবসাইটের একেবারে নিচের দিকে গেলে দেখতে পাবেন ‘এফিলিয়েট’ অপশনটি। সেখানে ক্লিক করলেই চলে যাবেন আমাদের এফিলিয়েট প্রোগ্রাম পেইজে। 
  • পেইজের শুরুতেই ‘লগ-ইন’ ও ‘সাইন-আপ’ বাটন ২ টি রয়েছে। নতুন একাউন্ট ক্রিয়েট করতে সাইন-আপ’ এ ক্লিক করুন। 
  • এরপর আপনার নাম, ই-মেইল এড্রেস, ও ফোন নাম্বার দিয়ে নিজস্ব পাসওয়ার্ড সেট করে দিন। ক্রিয়েট একাউন্ট বাটনে ক্লিক করলে তৈরি হয়ে যাবে আপনার একাউন্ট!
  • এই পর্যায়ে আপনি নিজস্ব ড্যাশবোর্ড পেয়ে যাবেন। তবে, নিরাপত্তার স্বার্থে আপনার দেওয়া ই-মেইল এড্রেসে একটি ভেরিফিকেশন মেইল পাঠানো হবে। ভেরিফাই একাউন্ট এ ক্লিক করে দিন। এখন আপনি একজন ভেরিফাইড এফিলিয়েট পার্টনার! 

এবং সেই সাথে আপনার ড্যাশবোর্ডে ৫০/- টাকার ওয়েলকাম রি-ওয়ার্ড জমা হয়ে যাবে। এই পার্টনারশিপের সবচেয়ে ভালো ব্যপার হলো আপনার ড্যাশবোর্ডে মাত্র ১০০/- টাকা থাকলেই পেমেন্ট উইথড্র করে নিতে পারবেন! 

কিভাবে করবো অনলাইন প্রমোশন? 

এফিলিয়েট পার্টনার হিসেবে কোর্স প্রমোশন চালিয়ে যেতে প্রয়োজন যেকোনো অনলাইন প্লাটফর্মে  একটি একাউন্ট ও গ্রুপ। এইটুকু হলো বেসিক। এরপর বেশি বেশি কমিশন আয় করতে রয়েছে কিছু স্ট্র্যাটেজি। 

প্রতিমাসে সর্বনিম্ন ছয় হাজার টাকা থেকে শুরু করে ত্রিশ হাজার টাকার ও বেশি আয় করতে ফলো করুন নিচের স্ট্র্যাটেজি গুলো-

নিজের গ্রুপে প্রমোশন:

আপনার নিজের একটি গ্রুপ থাকলে কোর্স সম্পর্কে আগ্রহী কমিউনিটি গড়ে উঠবে। এতে আপনার জন্য নিয়মিত ও বেশি বেশী সেল জেনারেট করা খুবই সহজ হয়ে যাবে।

আমাদের আনা নতুন নতুন আপডেট গুলোও সবাইকে জানিয়ে দিতে পারবেন গ্রুপেই।

প্রমোশনের উদ্দ্যেশ্যে গ্রুপের কয়েকটি নির্ধারিত জায়গায় কোর্স লিংক গুলো প্লেস করুন। এতে লিঙ্ক গুলো সহজেই আগ্রহী গ্রাহকদের চোখে পরবে। সেগুলো হলো-  

  • গ্রুপের এবাউট সেকশন – এখানে কোর্স লিঙ্ক দিলে যেকোনো ভিজিটর বা মেম্বারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা সহজ হয়ে যায়। এতে আপনার প্রথম সেল পাবার পথ সহজ হয়ে উঠবে। 
  • গ্রুপের ফিচারড সেকশন – আপনার গ্রুপের ফিচারড সেকশনে পিন পোস্ট করে কোর্স গুলো সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো হাইলাইট করে রাখুন। 
  • কমেন্ট সেকশন – কোর্স সম্পর্কিত প্রতিটি পোস্টের প্রথম কমেন্টে কোর্সের লিঙ্কটি দিয়ে দিন। এতে রিচ যেমন বাড়বে, তেমনই সহজে দৃষ্টি আকর্ষণ করা সম্ভব হবে।  

সেল বাড়াতে যোগাযোগ বাড়ান!

কোর্স প্রমোশনের জন্য যোগাযোগ বেশ কার্যকরী একটি বিষয়। এক্ষেত্রে ২টি ধরন রয়েছে-

  • কোর্স সম্পর্কে আগ্রহী ক্রেতাদের মেসেজ বা কমেন্টের দ্রুত রিপ্লাই দিয়ে এক্টিভ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, কোনো অবস্থাতেই কারো সাথে বিরূপ আচরন করা যাবে না। এবং, কমেন্ট ও মেসেজ স্প্যামিং বা এজাতীয় যেকোনো প্র্যাক্টিস  থেকে দূরে থাকতে হবে। 
  • নিজের পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধব দের মধ্যে যারা আগ্রহী তাদের কাছে প্রমোশন বেশ ফলপ্রসূ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে হোয়াটসএপ, মেসেঞ্জার গ্রুপ বা এজাতীয় অন্যান্য মাধ্যম ব্যবহার করে সহজে সেল জেনারেট করা যেতে পারে।   

রিচ বাড়লে বাড়বে সেল!

গ্রুপের মাধ্যমে সেল জেনারেট করার আরেকটি পূর্বশর্ত হলো অর্গানিক রিচ বাড়ানো। এতে বেশি সংখ্যক মেম্বারের কাছে যেমন আপডেট গুলো পৌঁছাবে, তেমনি গ্রুপের পরিচিতি ও বৃদ্ধি পাবে। রিচ বাড়াতে  নিচের পন্থাগুলো বেশ ফলপ্রসূ-

  • নিয়মিত বি-স্কিলড আপডেটগুলো পোস্ট করুন। রিচ ধরে রাখতে প্রতিদিন অন্তত ২ থেকে ৩ টি পোস্ট করতে হবে। ড্যাশবোর্ডের যেকোনো আপডেটে নজর রাখুন ও সে অনুযায়ী গ্রুপে পোস্ট করুন। 
  • এনগেইজমেন্ট বাড়াতে গ্রুপে পোল/ কুইজ/ বা ডিসকাশন পোস্ট করা যেতে পারে। এতে মেম্বারদের মধ্যে কানেকশন গভীর হয় ও প্রমোশন করা সহজ হয়ে ওঠে।
  • আপনার নিজস্ব মতামত/চিন্তা/ বা স্কিলসেট সম্পর্কিত পোস্ট গ্রুপ মেম্বারদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। 
  • বি-স্কিলড এর নতুন যেকোনো অফার বা কোর্স লঞ্চ হলে, সেগুলো নিয়ে ও বেশি বেশি আলোচনা করে হাইপ ক্রিয়েট করতে হবে। 

দেখান নিজের ক্রিয়েটিভিটি! 

  • বি-স্কিলড এর কোর্স প্রমোশনের পাশাপাশি আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি ও  স্কিল মেলে ধরার রয়েছে  ব্যপক সুযোগ। আমাদের ড্যাশবোর্ডে দেওয়া প্রমোশনাল কন্টেন্ট ও ব্যানারের পাশাপাশি আপনার নিজের তৈরি করা কন্টেন্ট ও ব্যানারেও চলতে পারে প্রমোশন। 
  • বি-স্কিলড এর কোর্স গুলো সম্পর্কে ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে আকর্ষণীয় প্রমোশন করা যেতে পারে। এতে সেল পাবার সম্ভাবনা বাড়বে অনেক খানি। 
  • এছাড়া, গ্রুপ মেম্বারদের জন্য ক্রিয়েটিভিটি চ্যালেঞ্জ রাখা যেতে পারে, যেখানে সেরা ব্যানার, বা কন্টেন্ট( টেক্সট বা ভিডিও যেকোনো ফরম্যাটে) পাবে স্পেশাল ডিস্কাউন্ট! 

কৌশল মেনে করুন ইফেক্টিভ প্রমোশন 

এতক্ষণ পর্যন্ত জেনে নিলাম কোর্স প্রমোশনের উপায়গুলোর অ-আ ক-খ। এখন একটু প্ল্যানিং এ নজর দেয়া যাক। 

বি-স্কিলড এ কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং ও অন্যান্য স্কিলের ওপর বিভিন্ন কোর্স রয়েছে। আপনার ড্যাশবোর্ডে প্রতিটি কোর্সের প্রমোশনের জন্য লিঙ্ক ও কন্টেন্ট পেয়ে যাবেন। চাইলেই যেকোনো কোর্সের প্রমোশন করতে পারবেন।

এখানে মনে রাখতে হবে, প্রতিটি অডিয়েন্সের চাহিদা আলাদা। কোর্সের লিস্ট টি ভালোভাবে খেয়াল করে নোট নিন কোনো বিশেষ কোর্সের চাহিদা কোন ধরনের অডিয়েন্সের কাছে তুলনামূলক বেশি।

সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনার বন্ধু-বান্ধব বা পরিচিত জনের চাহিদা বুঝে কোর্স গুলো তাদের কাছে প্রমোট করা যায়।  

এছাড়া, বিভিন্ন গ্রুপে এড হয়ে সেখানে বি-স্কিলড এর কোর্স গুলো প্রমোট করুন। লক্ষ্য রাখুন, কোন সময়টাতে পোস্ট করলে বেশি রেসপন্স পাওয়া যায়।

এবং গ্রুপ মেম্বারদের কাছে কোন কোর্স গুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি।  কাঙ্খিত সেল পেতে সেই অনুযায়ী নিয়মিত প্রমোশন চালিয়ে যান। 

বি-স্কিলড এফিলিয়েটে ক্যারিয়ার অপরচুনিটি 

এফিলিয়েট পার্টনার হয়ে আপনার ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন একটি নির্ভরযোগ্য আগামীর দিকে। একটু প্ল্যানিং এর সাথে এগোলে আর নিয়মিত প্রচেষ্টায় আপনি হয়ে উঠবেন একজন ভার্চুয়াল সেলস-পার্সন। 

একটু বুঝিয়ে বলছি ব্যপারটা। প্রতিটি নিশ্চিত সেলের বিপরীতেই আপনার ড্যাশবোর্ডে কমিশন জমা হবে। প্রতি মাসের শুরুতে আপনি একটি সেলস টার্গেট সেট করে নিন।

ধরা যাক, আপনার টার্গেট হলো প্রতি মাসে অন্ততঃ ৫০ জনের কাছে কোর্স সেল করা। 

বি-স্কিলড এর এফিলিয়েট মার্কেটিং ক্রাশ কোর্স (লাইভ) টির বর্তমান মূল্য ২,৫০০/- টাকা। এই কোর্স টি সেল করলে ৪০% কমিশনে আপনি পাচ্ছেন ১০০০/- টাকা। আর ৫০ টি সেলের পর আপনার মোট কমিশন দাঁড়ায় = (১০০০*৫০) = ৫০,০০০/- টাকা! 

আপনার সেলস টার্গেট আরেকটু স্ট্র্যাটেজিক করতে পারেন। ন্যূনতম ৫০ টি সেলের ২০ থেকে ২৫ টি ধরে রাখতে পারেন হাই এন্ড সেল।

অর্থাৎ, যে কোর্স গুলোর মূল্য তুলনামূলক বেশি। ফলে একটা ভাল মানের কমিশন আপনার নিশ্চিত হাতে থাকছে। 

আর বাকি সেল গুলো করুন কাস্টমারের চাহিদা বুঝে। যেমন, প্রথম কোনো কোর্স দিয়ে সম্পূর্ণ নতুন কারো কাছে বি-স্কিলড কে পরিচিত করাতে চাইছেন, অথবা অন্যান্য মার্কেটিং কৌশলের কারনে তুলনামূলক কম মূল্যের কোর্স গুলো সেল করতে পারেন।  

তাহলে কি বোঝা গেলো?? একটুখানি স্ট্র্যাটেজিক হলেই কিন্তু যেকোনো পরিমাণ সেলস টার্গেটে রেখে বেশি বেশি আয় করা অবশ্যই সম্ভব। আপনার ইচ্ছাশক্তি আর ক্রেতার সাথে যোগাযোগের স্কিলই খুলে দিবে সম্ভাবনার দ্বার। 

তাহলে শুরু হোক পার্টনারশীপ! 

আপনার অতিরিক্ত সময়কে কাজে লাগিয়ে ভালো কিছু করতে চাইলে, অথবা এফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে, এখনই আমাদের সাথে এফিলিয়েট পার্টনার হিসেবে সাইন-আপ করে নিন। বি-স্কিলড আর আপনি হতে পারেন উইনার জুটি! 

আপনার মতামত দিন

Your email address will not be published. Required fields are marked *